১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সম্পূর্ণ হরিপুর উপজেলা এক শ্মশান ভূমিতে পরিণত হয়েছিল, যার সাক্ষী বহন করে চলেছে কামারপুকুর বধ্যভূমি। কামারপুকুর প্রধান সড়কের পশ্চিম পার্শ্বে একটি বড় গর্ত ছিল যেখানে নিরীহ মানুষদের গুলি করে মরদেহ ফেলে দেওয়া হতো। ১৯৭১ সালের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বর হত্যাকান্ডের শিকার শত শত শহীদের মরদেহ কামারপুকুর বধ্যভূমির মাটির নিচে পড়ে রয়েছে। এখানে বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে ও স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় দৃশ্যমান স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। ঠাকুরগাঁও শহরের কেন্দ্র হতে জায়গাটির দূরত্ব ৫২.১ কিলোমিটার।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস