পনির শিল্পে ঠাকুরগাঁওয়ের কোনো ঐতিহ্য না থাকলেও বাণিজ্যিক কারণে ইদানীং এ জেলায় দুগ্ধপণ্যটি তৈরিতে কারখানা বাড়ছে। কয়েক বছরের ব্যবধানে জেলাটিতে ২০টি মোজারেলা চিজ বা পনির কারখানা চালু হয়েছে। তবে স্থানীয় বা দেশের বাইরে বাজার তৈরি হয়নি এখনো। ঠাকুরগাঁওয়ে তৈরি পনিরের প্রায় পুরোটাই বিক্রি হচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন হোটেল-রেস্টুরেন্টে।
পনির শিল্পের এই উত্থান ঠাকুরগাঁওয়ে কর্মসংস্থান ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। মাঝারি আকারের কারখানাগুলোয় ১০ থেকে ৩৫ জন শ্রমিক কাজ করেন। দৈনিক পনির উৎপাদন হয় ৫০ থেকে ২০০ কেজি। স্থানীয়ভাবে দুধ সংগ্রহ করে তা সরাসরি হোটেল-রেস্টুরেন্টে সরবরাহ করলে যে লাভ হয় তার থেকে কয়েকগুণ বেশি লাভ হয় মোজারেলা চিজ প্রসেস করে বিক্রি করলে। প্রতি বল চিজ বা পনির বিক্রি হয় ৫০০-৬০০ টাকা দরে। এ কারণে উদ্যোক্তারাও উৎসাহিত হচ্ছেন এই শিল্পকয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে। ঠাকুরগাঁও জেলা শহরের তেলিপাড়া ও নিশ্চিন্তপুর, পুরান বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বেশ কয়েকটি পনির কারখানা রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস